শনিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৮

নামাজের চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার




 



















ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক নির্ধারিত সময়।

বি:দ্র: ঢাকার সময় হতে বাড়াতে হবে।

গাজীপুর, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠী, বরগুনা ১মি:


গাজীপুর, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠী, বরগুনা ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, বাগেরহাট, জামালপুর, শেরপুর, মানিকগঞ্জ   ২ মি:


ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নড়াইল, খুলনা  ৩ মি:


 মাগুড়া, রাজবাড়ী, পাবনা   ৪ মি:


সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, ঝিনাইদহ, 
নিলফামারী চুয়াডাঙ্গা, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা  ৬ মি:


রাজশাহী, বগুড়া, মেহেরপুর, লালমনির হাট ৭ মিনিট 

চট্টগ্রাম ৫ মিনিট 

চাপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর ৮ মিনিট 


কক্সবাজার, সিলেট, মৌলভী বাজার ৬ মিনিট 

দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ৬ মিনিট 






ঢাকার সময় হতে কমাতে হবে



নরসিংদী, নারায়নগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর ১ মিনিট 

ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, বাগেরহাট, জামালপুর, শেরপুর, মানিকগঞ্জ ২ মিনিট 


ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নড়াইল, খুলনা ৩ মিনিট 


কিশোরগঞ্জ, পটুয়াখালী, ভোলা, লক্ষ্মীপুর ২ মিনিট 


 মাগুড়া, রাজবাড়ী, পাবনা ৪ মিনিট 


সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, ঝিনাইদহ ৬ মিনিট 


নেত্রকোনা, কুমিল্লা, বি-বাড়িয়া ৩ মিনিট 


নিলফামারী চুয়াডাঙ্গা, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা ৬ মিনিট 


নোয়াখালী, ফেনী, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ৪ মিনিট 


 রাজশাহী, বগুড়া, মেহেরপুর, লালমনির হাট ৭ মিনিট

চট্টগ্রাম ৫ মিনিট

 চাপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর ৮ মিনিট 

ক্সবাজার, সিলেট, মৌলভী বাজার ৬ মিনিট 


দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ৬ মিনিট 

খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ৭ মিনিট 


ক) অন্যান্য জেলার ক্ষেত্রে ঢাকার সময়ের সাথে যোগ বিয়োগের মাধ্যমে সেহরী, সুর্যোদয়, মধ্যাহ্ন, আছর ও মাগরিবের সময় নির্ধারণ করা গেলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে যোগ বিয়োগের পরিমাণ কিছুটা কম-বেশী হতে পারে। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের আছরের সময় ঢাকার সময় থেকে যোগের পরিবর্তে বিয়োগ করতে হতে পারে। (বিস্তারিত জানার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত বিভাগওয়ারী “নামাযের স্থায়ী সময়সূচী” পুস্তকটি দেখা যেতে পারে)। খ) মধ্যাহ্ন বলিতে সূর্য ঠিক মধ্য আকাশে বুঝাইবে। এই অবস্থার স্থায়িত্ব ৩ (তিন) মিনিটের বেশী নয়। তবে সতর্কতা হিসেবে যোহরের জন্য লিখিত সময়ের ৬ মিনিট আগে থেকে নামায পড়বেন না। গ) এই সময়সূচীতে ফজর, যোহর ও মাগরিবের নামাযের প্রকৃত সময়ের সাথে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ৩ (তিন) মিনিট যোগ করা হয়েছে। এই কারণে সাহরীর শেষ সময় প্রকৃত সময়ের কমপক্ষে তিন মিনিট  পূর্বে এবং ফজর নামাযের সময় সুবহে সাদিকের তিন মিনিট পর নির্ধারণ করা হয়েছে। ঘ) ইসলামী শরীয়তে তিন সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে। প্রথমতঃ সূর্যোদয়ের জন্য উপরোল্লিখিত সময় থেকে ২৪ মিনিট পর্যন্ত, দ্বিতীয়তঃ যোহরের জন্য উপরোল্লিখিত সময়ের ৬ মিনিট আগ থেকে ৬ মিনিট ব্যাপী, তৃতীয়তঃ সূর্যাস্তের পূর্বে ২৪ মিনিট । (তবে কোন কারণে ঐদিনের আছরের নামায সময়মত আদায় করা না গেলে উক্ত সময়ের মধ্যে হলেও পড়তে হবে)। 



পিডিএফ আকারে পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

অথবা ব্রাউজারে টাইপ করুন


২টি মন্তব্য: